ফারহানা আক্তার,জয়পুরহাট প্রতিনিধি:২৬/সেপ্টেম্বর, ২৩
জয়পুরহাটের কাশিয়া বাড়ি বিদ্যালয়ে ৫৪ বছরের অবেহেলিত ও প্রতিষ্ঠানে নিজস্ব সম্পত্তিহীনও অবকাঠামোহীন ২০২০ হতে ২৪/০২/২০২২ সাল পর্যন্ত জয়পুরহাট কাশিয়াবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়নচিত্র :চার তলা বিশিষ্ট একতলা একাডেমিক ভবন নির্মাণ। স্কুল অব ফিউচার অর্থাৎ * শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব, ডিজিটাল হাজিরা,ফিঙ্গারপ্রিন্ট, সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান, কয়েকটি সু-বিশাল ডিজিটাল স্মার্ট বোর্ডের মাধ্যমে শিক্ষাদান, শিক্ষক,ছাত্র-ছাত্রীদের ডিজিটাল আইডি কার্ড, ডিজিটাল পদ্ধতিতে শিক্ষাদান, সদর ও পাঁচ উপজেলার মধ্যে অত্র বিদ্যালয় একমাত্র প্রতিষ্ঠান যেখানে স্কুল অফ ফিউচার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে। শিক্ষার মান দিন দিন বাড়ছে।আধুনিক মানের স্কুলের ব্রেঞ্চের ব্যবস্থা। অত্র বিদ্যালয়ের বড় গেট নির্মাণ, সকল ফাঁকা বারান্দায় নিরাপত্তা বেষ্টনি নির্মাণ, বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ তথা সংস্কার বাবদ ১৫,০০০০০/-(পনের লক্ষ) টাকা বরাদ্দ যা টেন্ডারের জন্য প্রক্রিয়াধীন।অত্র প্রতিষ্ঠানে “কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার” চালুর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন খেলাধুলা উপকরণ বরাদ্দ।
জানতে চাইলে সদ্য সাবেক সভাপতি ও বর্তমানে এডহক কমিটি অনুমোদনের জন্য ১৪ মাস যাবত রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে অপেক্ষামান মো: আবু মুনসুর আল সুমন বলেন
প্রত্যেক বরাদ্দ একটি জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে হয়। গত ২৪/০২/২২ কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার কিছুদিন পর হতে উক্ত প্রতিষ্ঠানের কিছু বিপথগামী শিক্ষক-কর্মচারী, ষড়যন্ত্র ও অনিয়ম তান্ত্রিক ভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের উষ্কানি, গুজব ছড়িয়ে অপ্রতিকর কয়েকবার ঘটনা ঘটিয়েছে, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ১৪ মাস ধরে কমিটি অনুমোদনের অভাবে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত করছে,৷
দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী আরফিন আক্তার বলেন আমাদের কাশিয়া বাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় কম্পিউটার ল্যাব পেয়েছি একাডেমী ভবন পেয়েছি বর্তমান সভাপতি ছিলেন আমাদের প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়নের কারী গর৷ আমরা চাই আবারও সভাপতি হয়ে আমাদেট প্রানের বিদ্যলয়কে আলোকিত করুক৷
প্রধান শিক্ষক মোঃ গোলাম মোস্তফা জানান৷ প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করতে গিয়ে মহা বিপদে পড়ে গিয়েছি। আমার চাকরি আর দেড় বছরের মত আছে বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম, চেইন অব কমান্ড, শিক্ষার মান উন্নয়ন, শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ,পাঠদানের মান উন্নয়ন ইত্যাদি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে কিছু বিপথগামী শিক্ষক- কর্মচারীর রোষানলে পরি, ২০০৯ সাল হতে অত্র বিদ্যালয় এর দায়িত্ব নেবার পর হতে কিছু বিপথগামী শিক্ষক কর্মচারী আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত যা তাদের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত বক্তব্যগুলি পর্যবেক্ষণ করলে বোঝা যাবে।