ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
নানা প্রতিকুলতার মধ্যে দরিদ্রতাকে জয় করে চলতি বছর নাগেশ্বরী দয়াময়ী বহু-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে নিশাত আক্তার ঐশী জিপিএ-৫ পেয়েআধার ঘর আলোকিত করেছে । পরিবারে অভাব অনটন নিত্যদিনের সঙ্গী। এর পরেও শত প্রতিকুলতা বাঁধা হয়ে দাড়াতে পারেনি তাদের মেধা বিকাশে। নিশাত জে,এস,সি পরীক্ষাতেও জিপিএি ৫ পেয়েছিল। নিশাত আক্তার ঐশী ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চায়। কিন্তু এ স্বপ্ন পুরনের মাঝে দেয়াল দরিদ্রতা। তার বাবা আতাউর রহমান ঢাকায় একটি প্রাইভেট কোম্পানীতে চাকুরীরত অবস্থায় ২০০২ সালে ব্রেইন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে গ্রামের বাড়িতে মানবেতর জীবন যাপন করছে চোখেও ঠিকমত দেখতে পায় না। এবং মা শামসুন্নাহার বেগম গৃহিনী। ২ বোনের মধ্যে নিশাত আক্তার ঐশী বড় এবং ছোট বোন ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে অধ্যয়নরত। ঐশীর এই সাফল্য অভিভাবকদের মনে শংকার পাহাড়। দুচোখে অন্ধকার তার পরেও সামনে এগিয়ে যাওয়ার দুর্বার সাহস নিয়ে সকলের কাছে সার্বিক সহযোগীতা কামনা করেছে নিশাত আক্তার ঐশী।