বাংলাদেশে এইডস সচেতনতা এবং স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সাহায্য গত কয়েক বছরে অনেকটাই কমে এসেছে।বেসরকারি সংস্থা . আজমীর শরীফ @ : কেয়ার বাংলাদেশ-এর স্বাস্থ্য বিষয়ক পরিচালক ড. জাহাঙ্গির হোসাইন জানিয়েছেন, এইচআইভি প্রতিরোধে ২০১৪ এবং ২০১৫ সালের জন্য গ্লোবাল ফান্ডের অনুদানের পরিমাণ ছিল ২২ মিলিয়নডলার।২০১৬ এবং ২০১৭ সালের জন্য যা কমে এসেছে ১২ মিলিয়ন ডলারে।মি. হোসেন বলছেন, বাংলাদেশে এইডস সংক্রমণের হার এবং আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা কম হওয়ার কারণেই আন্তর্জাতিক অনুদানের পরিমাণ কমছে।এইডস মোকাবেলায় সরকারকে এখন আরো দায়িত্ব নিতে উৎসাহিত করছে দাতা সংস্থাগুলো।বাংলাদেশে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব এইডস দিবস।সরকারী হিসেবে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে বর্তমানে এইচআইভি আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা জনসংখ্যার এক শতাংশের কম।তবে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এইডসের ঝুঁকি এখনো ব্যাপকভাবে রয়েছে।কিন্তু তারপরেও, এইডসের ঝুঁকি ক্রমেই কমছে আন্তর্জাতিক সাহায্যেরপরিমাণ।তা সত্ত্বেও দেশে এখন এইডস বিষয়ক সচেতনতা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।বেসরকারি ক্লিনিকের পাশাপাশি সরকারী উদ্যোগে বারোটি সরকারী হাসপাতালে এখন এইডস পরীক্ষা করা যায়।