mail.google

রানীংকৈল ( ঠাকুরগাও ) সংবাদদাতা ঃ -ঠাকুরগাও জেলার মধ্যেবতী উপজেলা রানীশংকৈল। এ উপজেলার উপর দিয়েই জেলা সদর থেকে পীরগঞ্জ হয়ে হরিপুর যেতে হয়। মহাসড়কটি একটি ব্যাস্ততম প্রধান মহাসড়ক এ উপজেলার, প্রতিনিয়িত ভারী যানবাহনসহ অজস্রহ যানবাহন চলাচল করে এই মহাসড়কের উপর দিয়ে। উপজেলার শিবদিঘী মোড় হতে পীরগঞ্জ পর্যন্ত্র সড়কটির উলেখ্য যোগ্য সমস্যা দেখা দিয়েছে রানীশংকৈল পৌর কার্যালয়ের সামনে ও বন্দর কলেজ গেটের আশপাশ ও মুক্তা হলের সামনে। এই জায়গা গুলোতে মহাসড়কের অবস্থা খুবই নাজুক,মহাসড়ক খাল খন্দে ভরা,নির্বিঘেœ গাড়ী চলাচলে ব্যাপক সমস্যা ভারী যানবাহন যে কোন সময় হিতের বিপরীতে হলেই পাল্টি খেয়ে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। অন্যদিকে মহাসড়কটি খাল খন্দে নষ্ট হওয়ার কারনে সামান্যটুক বৃষ্টি হলেই জলবদ্বতার সৃষ্টি হয়। সে মূহুর্তে যানবাহন চালকদের খুবই সাবধানতার সহিত গাড়ী চালাতে হয়। আসছে সামনে ঈদ এ সময় সড়কটির উপর যানবাহন চলাচলের পরিধি বেড়ে যাবে। সংশষ্টি কৃর্তপক্ষের কোন মাথা ব্যাথা নেই। মহাসড়কটি ঈদের আগ মূর্হতে সংস্কার করা না হলে যে কোন বড় ধরনের দূর্ঘটনার আশংকা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এছাড়াও ভাংগা চুড়া সড়কের কারনে যানজটের সৃষ্টি হতে পারে। তবে সচেতন মহলের অভিযোগের তীর অন্যদিকে তারা বলছেন,এই রাস্তার উপর দিয়েই প্রায় প্রতিনিয়ত উপজেলার বড় কর্তাবাবুসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ ২জন এমপি চলাচল করে তারা দেখে যেন না দেখার ভান করছেন তারাতো ইচ্ছে করলেই মহাসড়কটি সংস্কারের ব্যবস্থা নিতে পারেন। পথচারী জসিমের সাথে কথা হলে তিনি বলেন,আমি মুক্তা হলের সামনে সম্প্রতি সময়ে বৃষ্টির পানিতে রাস্তাটি ডুবে থাকার কারনে রাস্তার খালে পড়ে সাইকলে নিয়ে পানিতে পড়ে যায়,এ ধরনের ঘটনা প্রায় ঘটছে বলে স্থানীয়রাও জানান। সড়ক ও জনপদ বিভাগের ঠাকুরগাও শাখার জেলা প্রকৌশলীর সাথে এ বিষয়ে বারবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *