কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি ঃ
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় স্বাধীনতা বিরোধী লোকজনের আধিক্য ছিল। তৎকালীন সময়ে কাশেম মিয়া সহ যাদের যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় নাম রয়েছে তারা উলিপুরের উন্নয়ন কাজে প্রতিনিয়ত বাধা সৃষ্টি করেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ সমগ্র জাতিকে মুক্তি সংগ্রামে উজ্জ্বীবিত এবং প্রস্তুত করেছে। জাতির পিতা শেখ মুজিব বাঙালি জাতিকে মুক্ত করতে তাঁর জীবনের ১৩টি বছর বিভিন্ন ভাবে কারাগারে কাটিয়েছেন।
উপরোক্ত কথাগুলি সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বলেছেন রনাঙ্গণের বীর মুক্তিযোদ্ধা উলিপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উলিপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম হোসেন মন্টু। এ সময় তিনি আরো বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ডাকে সারা দিয়ে ছাত্র, শিক্ষক, মজুর, কামার, কুলি সবাই মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আমরাও সেদিন অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলাম। উলিপুরের হাতিয়া ইউনিয়নে সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছিল। কুড়িগ্রামের বিভিন্ন স্থানে সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছে। আমরা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে এ দেশকে স্বাধীন করেছি। কিন্তু এদেশে এখনও পাক হায়নার তাবেদার রয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির হাত থেকে দেশকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ।