received_1946283008935411

বিশেষ প্রতিনিধিঃ মোঃ,খলিলুর রহমান

বরগুনা সদর উপজেলা ১০ নং নলটনা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ন কবির রাতের আধারে ডাঃ সাংবাদিক খলিলুর রহমানের পুকুরের মাছ লুট করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানাগেছে, রবিবার গভীর রাতে ডাঃ ও সাংবাদিক খলিলুর রহমানের পুকুরে মেশিন লাগিয়ে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে (১)সেকান্দার চৌকিদার,পিতা মৃতঃ কদম অালী গ্রামঃ পদ্না (২) মো: হানিফ মেম্বার পিতাঃ মোঃঅাঃ রশিদ হাওলাদার, গ্রামঃ উওর গাজীমাহমুদ, (৩) কবির চৌকিদার (৪)অায়জদ্দিন সরদার পিতাঃ মৃতঃ মনুসরদার
(৫)ইলিয়াছ পিতাঃঅায়জদ্দিন সরদার (৬)অাঃ রশিদ সরদার পিতা: মৃত: মনু সরদার (৭) রহিমা বেগম স্বামী : মৃত: এব্রাহিম খাঁন প্রকাশ অালেপ খাঁ, পিতা: সেকান্দার চৌকিদার (৮)মো:ইউসুফ (৯)মো:অাব্বাছ পিতা: এব্রাহিম খাঁন প্রকাশ অালেপ খাঁ দেরকে দিয়ে পানি সেচ করান চেয়ারম্যান। ডাঃও সাংবাদিক মোঃখলিলুর রহমান পুকুর সেচের বিষয়টি বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানালে, তিনি ১০ নং নলটোনা ইউনিয়নের বাবুগঞ্জ পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ এস অাই ইলিয়াস সাহেবকে ঘটনা স্হানে পাঠিয় পুকুরের পানি সেচ বন্ধ করে দেয়।
চেয়ারম্যান হুমায়ন কবির সদর থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তার নিষেধ অমান্য করে পরে দিন
সোমবার গভীর রাতে পূর্নায় পুকুরে পানি সেচ করা শুরু করে। খলিলুর রহমান বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানালে তিনি চেয়ারম্যানকে পুকুর সেচ করতে নিষেধ করে।
এর পর চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে উল্লেখিত সন্ত্রাসীদের দ্বারা জাল টানিয়া রাতে রাতে অন্যের
পুকুরে মাছ লুট করেন চেয়ারম্যান হুমায়ন কবির।
যার বর্তমান বাজার মূল্য ৪ লক্ষ টাকা।
ডাঃ ও সাংবাদিক খলিলুর রহমান বলেন, ১৯৯৪ সালে ১৪ এপ্রিল গাজী মাহমুদ মৌজার ৯৬১/৯৬৭ দাগের ৪০ শতক জমি বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডে মাধ্যমে ইজারা নিয়ে ৫০ হাজার টাকার সাদা মাছ ( রুই,কাতলা,তেলাপিয়া) মাছ চাষ করেন। এসময় মৎস্য খামারটি দেখাশুনা করার জন্য প্রতিবেশি মনু সরদারের পুত্র রশিদ সরদার (৬০) কে দায়িত্ব দেয়া হলে তিনি মাছ চুরি করার অপরাধে তার বিরুদ্ধে বরগুনার সদন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর আদালতে মামলা দায়ের করিলে ,নির্বাহী কর্মকর্তা সাহেব অভিযোগ
খানা তত কালিন চেয়ারম্যান অাব্দুল মান্নান সাহেবের
নিকট তদন্ত দিলে চেয়ারম্যান সাহেব ঘটনা স্হানে তদন্ত
করে পাহারা দার অাঃরশিদ সরদার মাছ চুরি করিয়াছে
বলিয়া প্রমানিত হলে রশিদের বিরুদ্ধে নির্বাহী কর্মকর্তার
নিকট প্রতিবেদন দাখিল করেন। পরে খামারটি ইব্রাহীম ওরফে আলেন খানকে মৎস্য খামারটি পরিচর্যা করার দায়িত্ব দেলে, কিছু দিন পরে ইব্রাহীম ওরফে আলেন খান মারা যায়।
কিছু দিন পরে রহিমা বেগম, ইলিয়াস, আয়জদ্দিন সরদার ও রশিদ সরদার মিলে ডাঃ মোঃ খলিলুর রহমানের খামারের মাছ চুরি করে। ডাঃ খলিলুর রহমান ওদের বিরুদ্ধে বরগুনা বিজ্ঞ আদালতে মামলা দারের করেন।
ডাঃ খলিলুর রহমান গুরুতরও অসুস্থ্য বর্তমানে চট্রগ্রামে চিকিৎসা দিন রয়েছে সেই সুযোগে রহিমা বেগম চ্যোরম্যানকে সাথে নিয়া পুকুরের মাছ লুট করিয়াছেন।

এলাকার বাসিন্দা অাব্দুছ ছোবাহান জানায়, ডাঃ খলিলুর রহমান এখানে অনেক বছর ধরে মাছ চাষ করে আসছে। মাছ গুলো অনেক বড় হয়েছে এ দেখে অনেকে লোভ সামলাতে পারছে না। এ ব্যাপারে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এসএম মাসুদুজ্জামান বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি, যে খানে কোটে মামলা চলে সেখানে কি করে মাছ ধরে। তবে আমি মাছ ধরতে নিষেধ করেছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *