রণিকা বসু(মাধুরী)
বিশেষ প্রতিনিধি:
“আমার ভায়ের রক্তের রাঙ্গানো ২১ শে ফেব্রয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি “বাঙালির সামজিক-সাংস্কৃতিক চেতনা জাগ্রতের মূলে ছিল বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন। তমুদ্দুন মজলিশের উদ্যোগে ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত হলেও সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মাধ্যমে আন্দোলনের বিস্তৃতি ঘটে।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে শহীদরা রক্ত দিয়ে বিশ্বের ইতিহাসে বাংলাকে নিয়ে যায় অনন্য স্থানে। সেই ভাষা শহীদদের প্রথম প্রহরে শ্রদ্ধা নিবেদন করছে সর্বস্তরের মানুষ। শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় কড়া নিরাপত্তা নেওয়া হয়।
ঘড়ির কাটা রাত ১২টা ১ মিনিট হলে শহীদ বেদীতে ফুল দেওয়া শুরু হয়। করোনার কারণে এবার রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী স্ব-শরীরে আসেননি। তাদের পক্ষে সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম ও মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এরপর ১২টা ১৬ মিনিটের দিকে সর্ব-সাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন -কেন্দ্রীয় কমিটি’ ভাষা শহীদদের রাত্র ২টা বেজে -১ মিনিটে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সেই সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য আবির হোসেন শাওন সহ সংগঠনটির সংগ্রামী সভাপতি সাবেক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নেতা শেখ তিতুমীর এবং
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন-বিএসকে এস -কেন্দ্রীয় কমিটি’র সাধারন সম্পাদক সাংবাদিকা মাকসুদা আক্তার রুমী ,উপদেষ্টা দৈনিক গনতদন্ত পত্রিকা, উপস্থিত ছিলেন ,
সাংগঠনিক সম্পাদক -আজিজুল হক রাজু
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন-কেন্দ্রীয় কমিটি,মোঃ আলী হোসেন -দপ্তর সম্পাদক
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন -কেন্দ্রীয় কমিটি,
উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক এলিন বিশ্বাস , তাইজুল ইসলাম তাজু ,ওবায়দুল আহাম্মেদ,শামসুন্নাহার শাওন ,
মিরণ আহমেদ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ আরো অনেকে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।