নাগেশ্বরী প্রতিনিধিঃ
নাগেশ্বরীতে সেচ লাইসেন্স প্রদানে চলছে গড়িমশি ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ঘোষনা মানছেন না বরেন্দ্র অফিস। ২০২০সাল থেকে নাগেশ্বরী উপজেলায় পৌরসভা সহ ১৪টি ইউনিয়নে সেচ লাইসেন্স নেওয়ার জন্য কৃষকগণ নাগেশ্বরী বিএডিসি (ক্ষুদ্রসেচ) অফিসে আবেদন করেন। এরই প্রেক্ষিতে নাগেশ্বরী বিএডিসি (ক্ষুদ্রসেচ) অফিস দীর্ঘ সময় নিয়ে সরেজমিন তদন্ত করে প্রতিবেদন তৈরী করেন কিন্ত বিএমডিএ উপ-সহকারী প্রকৌশলী নাগেশ্বরীর খাইরুল বাশার লাইসেন্স প্রদানের বিপক্ষে অবস্থান নেন। তার অফিসের সাবেক পিয়ন এবং বর্তমানে দালাল এরশাদ আলীকে সাথে নিয়ে নুতন করে আবারো তদন্ত করেন। তদন্ত কালে হাসনাবাদ ইউনিয়নের ডারারপাড় গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের পুত্র আফতার আলী ও শ্রীপুর গ্রামের এনামুল কবিরসহ একাধিক কৃষককে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও হয়রানী মূলক হুমকি দেন বলে গত ২রা জুন তারিখে নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। নাগেশ্বরী উপজেলার কৃষকদের দাবী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা করেছেন ইরি মৌসুমে যেন ১শতক জমি যেন পতিত না থাকে । তাহলে খাদ্যে স্বয়ং সম্পুন্ন হবে বাংলাদেশ। কিন্ত সে ঘোষনা বাস্তবায়ন হচ্ছেনা শুধু মাত্র নাগেশ্বরীতে একজন সেচ লাইসেন্স কমিটির সদস্যের কারনে। সচেতন কৃষকদের দাবী বিএমডিএ উপ-সহকারী প্রকৌশলী নাগেশ্বরীর মো. খাইরুল বাশার চাকুরী করেন মাত্র,কৃষকরা ইরিবোরো মৌসুমে আবাদ করতে না পারলেও তার কোন ক্ষতি নেই। তাই নাগেশ্বরীতে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ঘোষনা বাস্তবায়ন না হওয়ায় কৃষকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।