ঢাকা অফিসঃ
২৫ ফেব্রুয়ারী বডিআির ট্রাজডেরি ৮ বছরেও পিলখানা হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য আজও জাতি জানতে পারে নাই বলে অভমিত প্রকাশ করে বাংলাদশে ন্যাপ নতেৃবৃন্দ বলছেনে, পিলখানা হত্যাকান্ডের রহস্য জানতে না পারা জাতি হিসাবে আমাদের ব্যর্থতা। হত্যাকান্ডের রহস্য উৎঘাটনে সরকার গঠতি তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অবিলম্বে জাতির সামনে প্রকাশ করা উচিত।
আজ শনিবার দুপুরে নয়াপল্টনস্থ যাদু মিয়া মিলনায়তনে “বিডিআর ট্রাজডির ৮ম বার্ষিকী স্মরণে” বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ ঢাকা মহানগর আয়োজিত স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে নগর সদস্য সচিব মোঃ শহীদুননবী ডাবলু’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া। আলোচনায় অংশ গ্রহন করনে গণতান্ত্রিক ঐক্যের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, কল্যাণ পার্টি ভাইস চেয়ারম্যান সাহিদুর রহমান তামান্না, এনডিপি প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা, ন্যাপ সম্পাদক মোঃ কামাল ভুইয়া, জাতীয় ছাত্র কেন্দ্রের সমন্বয়কারী সোলায়মান সোহেল প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, বিডিআর ট্রাজেডির মত এতবড় একটা ষড়যন্ত্রের রহস্য আজও উৎঘাটন করা সম্ভব হয়নি জাতির জন্য এটা লজ্জাজনক। কেন এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ড, কি তাদের অপরাধ ? বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আর সীমান্ত রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী বিডিআরকে কারা ধ্বংস করে দিল ? এর রহস্য উৎঘাটন করা আজ সময়রে দাবী। তানা হলে ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না। তিনি বলেন, বার বার দাবী করা সত্ত্বেও সরকার কেন ৮ বছরেও পিলখানা হত্যাকান্ডের ২৫ ফেব্রুয়ারীকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষনা করছে না ? দেশের ভবিষ্যতের স্বার্থেই উচিত পিলখানা হত্যাকান্ডের হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য জাতির সামনে উম্মোচন করা।
গোলাম মোস্তফা ভুইয়া আরো বলেছেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযদ্ধের নয় মাসেও এতবশেী সামরকি বাহিনীর সদস্য শহীদ হনন। কিন্তু, ২০০৯ সালের ২৫ এবং ২৬ ফেব্রুয়ারী স্বাধীন দেশের রাজধানীতে একে একে ৫৭ জন সনোর্কমর্কতাকে হত্যা করা হয়। তাদের অনেকের পরিবারকে লাঞ্চিত ও অপমানিত করা হয়।
মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা বলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারীর নৃশংসতা ও বর্বরতায় প্রমানিত হয় পিলখানায় সেনাহত্যাকান্ড শুধু “ডালভাতের” কথিত বিদ্রোহ ছিল না। এটি ছিলো দেশের র্সাবভৌমত্বের প্রতি আঘাত।
সভাপতির বক্তব্যে মোঃ শহীদুননবী ডাবলু বলেছেন, বিডিআর ট্রাজেডির পিছনে ছিল এবং আছে সুগভীর ষড়যন্ত্র। এই ঘটনার মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীরা সেনাবাহিনীকে একটি ম্যাসেজ দিয়ে দিয়েছে যাতে সনোবাহিনী দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়ানোর সাহস না পায়। তিনি অবলিম্বে ২৫ ফেব্রুয়ারীকে জাতীয় শোক দিবস পালনের লক্ষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানান।