মোঃ আবু হাসান:বিভাগিয় প্রতিনিধি(খুলনা)
যশোর শহরের শংকরপুর পশু হাসপাতাল এলাকা থেকে নাশকতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে জড়ো হওয়া আটক তিন নারী-পুরুষসহ ৯জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই আমির হোসেন বাদী হয়ে শনিবার রাতে এ মামলা করেন। আটককৃতরা হলেন, খুলনার কয়রা উপজেলার কাঠমার চর গ্রামের আব্দুল জব্বারের ছেলে রবিউল ইসলাম, যশোর শহরের শংকরপুর পশু হাসপাতালের পিছনের মাওলানা তৈয়েবুর রহমানের স্ত্রী মায়শা বিলকিস ও হাসান আল মামুন লালের স্ত্রী নুশরাত পারভীন।
এ মামলার পলাতক আসামিরা হলেন, শংকরপুর পশু হাসপাতাল এলাকার হযরত আলীর ছেলে হাসান আল মামুন লাল, বেজপাড়া সুমি বেডিংয়ের মালিক আব্দুস সবুর, সদর উপজেলার তেঘরিয়া গ্রামের মজিদ মোড়লের ছেলে শহিদুল ইসলাম সার্ভেয়ার, মণিরামপুর উপজেলার কোদলাপাড়া গ্রামের মনিরুদ্দিন সরদারের ছেলে জাহাঙ্গীর, অভয়নগর উপজেলার ধোপাদি গ্রামের দস্তগীর পাড়ার মৃত সামাদ দস্তগীরের ছেলে প্রফেসর মুজিবুর রহমান এবং চৌগাছা উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের বুদো বিশ্বাসের শহিদুল ইসলাম ইনসাফী।
যশোর কোতোয়ালি থানার এসআই আমির হোসেন জানিয়েছেন, মামলার আসামিরা শনিবার বিকেলে শহরের শংকরপুর পশু হাসপাতালের পিছনে আটক আসামি মায়শা বিলকিসের বাড়ির দ্বিতীয়তলার একটি কক্ষে নাশকতার উদ্দেশ্যে অবস্থান করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযানে গেলে অন্যরা পালিয়ে গেলেও মায়শা বিলসিক, রবিউল ইসলাম এবং নুসরাত পারভীনকে আটক করা হয়। এসময় বেশ কিছু বোমা তৈরীর সরঞ্জাম এবং রাষ্ট্র বিরোধী বই উদ্ধার করা হয়।