মারুফ সরকার ,বিনোদন প্রতিনিধি :
টানা এক মাস রোজার পর সারা দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করছে মানুষ। সকালে সেমাই-পায়েস বা অন্য কোনো খাবার মুখে দিয়ে ঈদগাহে ও মসজিদে ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন মানুষ। পরেছেন নতুন জামা, পাঞ্জাবি। করোনা পরিস্থিতিতে নামাজ শেষে কোলাকুলির মাধ্যমে সেই চিরচেনা ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে দেখা যায়নি তেমন। ঈদের সকালে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে ঢাকা ও তার আশেপাশে বৃষ্টি বাগড়া দেয়নি।
সারাদেশের মত সালমান শাহ স্বরণে নির্মিত স্বপ্নের ঠিকানা রিসোর্টেও পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ জামাতে উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নের ঠিকানা রিসোর্ট ও আর কে প্রোডাকশন এর চেয়ারম্যান রাশেদুল ইসলাম রাশেদ। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন নাগরি ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল বারেক মোল্লা, এলাকাবাসী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ঈদের জামাত শেষে জনসাধারণ ও বাচ্চাদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয় ‘স্বপ্নের ঠিকানা রিসোর্ট’,। করনার এই সময়ে বাচ্চারা খুব আতংকিত, অভিবাবকরা ও আতঙ্কিত থাকে। সব আতংক ছাড়িয়ে রিসোর্টে সুন্দর একটি পরিবেশ বাচ্চারা ঈদ আনন্দে মেতে উঠেছে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরাও এ উদ্যোগের জন্য রাশেদ খান কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন, সাথে এত সুন্দর একটি রিসোর্ট নির্মাণ করে জন্য সুন্দর একটি পরিবেশ সমাজকে উপহার দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছেন।
রাশেদ খান বলেন, স্বপ্নের ঠিকানা রিসোর্ট আমার একটা স্বপ্নের জায়গা, ভালোবাসা থেকে নির্মাণ করেছি। তাই আমিও পরিবার নিয়ে এখানে ঈদ করতে এসেছি, আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন স্বপ্নের ঠিকানার ঐতিহ্য ধরে রাখতে পারি প্রিয় নায়ক সালমান শাহ কে সব সময় মানুষের মনে করিয়ে দিতে এই রিসোর্টটি অনেক বেশি অগ্রগামী হবে।