মমিনুল ইসলাম বাবু কুড়িগ্রাম ঃ
নোভেল ‘করোনা ভাইরাস’ (কোভিড-১৯) থামিয়ে দিয়েছে খেটে খাওয়া মানুষের আয়ের উৎস। বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একের পর এক রোজগারের আয়। অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে বিভিন্ন পেশার শ্রমিকদের আয়ের পথ। যা ছিল জমানো শেষ হয়ে তা। অসহায় বিভিন্ন পেশার শ্রমিকরা পরিবার পরিজন নিয়ে শুরু করেছে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। সরকারের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী মানুষের মাঝে শুরু করলেও এখন পর্যন্ত মাঠে দেখা মেলেনি এনজিওদের। যদিও সরকারী ভাবে ত্রাণ বিতরন শুরু হলেও মিলছেনা বেশির ভাগ শ্রমিকদের ভাগ্যে। র্দীঘদিন অপেক্ষা করেও বালাবড়িহাট এলাকার রিকসা, ভ্যান, হোটেলসহ বিভিন্ন পেশার শ্রমিক ও খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্যে জোটেনি এক মুঠো ত্রাণের চাল। অবশেষে সোমবার উপজেলার বালাবাড়ি এলাকার প্রায় ৪০/৫০ জন শ্রমিক ও খেটে খাওয়া মানুষজন ত্রাণের দাবিতে অবস্থান নেন উপজেলা পরিষদ চত্তরে। সবুজ, সিদ্দিক, শফিকুল বলেন, আমাদের কাজ কাম বন্ধ হওয়ায় প্রায় ১৫দিন থেকে ভাগ্যে জোটেনি সরকারী কোন সাহায্য পাইনি বউ ছাওয়া নিয়ে খুব কষ্টে আছি। তারা আরো বলেন হয় কাজ দেন না হলে খাওয়াদেন আমাদের বাঁচতে দেন চেয়ারম্যান আর মেম্বাররা আগে নিজেদের লোকদেকে সুবিধা দিচ্ছেন। আমাদেরকে ত্রানের আওতায় নিয়ে আসার জন্য সরকারের জন্য কাছে জোড়দাবি জানান
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন ত্রাণ বিতরন চলমান রয়েছে চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে তালিকা করা হয়েছে তাতে প্রায় ২৫ হাজার পরিবারের তালিকা করা হয়েছে ইতি মধ্যে প্রায় ৬ হাজার পরিবারকে ত্রান দেয়া হয়েছে । এবং ত্রানের চাহিদা চেয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এমপি এবং জেলা প্রশাসকের কাছে চাওয়া হয়েছে।