আতাউর রহমান বিপ্লবঃ
লেখালেখি ও নভেল করোনা ভাইরাস সচেতনতায় মানবিক কাজের জন্য বাংলাদেশের জনপ্রিয় লেখিকা শাম্মী তুলতু্ল হলেন ময়ূরপঙ্খী ফাউন্ডেশনের “পিস অ্যাম্বাসেডর অর্থাৎ শান্তির দূত”। এই সন্মাননা তাকে দেওয়া হয় ময়ূরপঙ্খী ওয়ার্ল্ড পিস অ্যাম্বাসেডর কমিটি থেকে। শাম্মী তুলতুল একজন ঔপন্যাসিক, শিশুসাহিত্যিক, আবৃত্তিশিল্পী।
ময়ূরপঙ্খী ফাউন্ডেশন হলো একটি ময়ূরপঙ্খী শিশু- কিশোর সমাজকল্যাণ সংস্থা।এই সংস্থাটির বাংলাদেশ চেয়ারম্যান হলেন রুহিত সুমন।গত ২.৭.২০২০ তারিখ তাকে এই সন্মাননা দেওয়া হয় ওয়ার্ল্ড পিস কমিটি থেকে। “পিস অ্যাম্বাসেডর” হতে পেরে তুলতুল বলেন,যেকোনো ভালো মানুষ নিঃস্বার্থভাবেই কাজ করেন দেশের জন্য, দশের জন্য। আমিও আমার লেখনি শক্তি দিয়ে আর মানবিক কাজ দিয়ে নিঃস্বার্থ ভাবেই কাজ করে যাচ্ছি।কিন্তু যখন এর মূল্যায়ন হয় তা নিঃসন্দেহে আনন্দের।যেকোনো কাজের স্বীকৃতি মানেই দেশ থেকে সমাজ থেকে মূল্যায়ন পাওয়া। তাই আমি ময়ূরপঙ্খীর ফাউনডেশনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। এবং কৃতজ্ঞ ওয়ার্ল্ড কমিটির প্রতিও।আমাদের তরুণদের দেশের প্রতি অনেক কাজ, দায়িত্বও অনেক, তাই নিজ দায়িত্তে কাজ চেপে নিতে হবে নিজ উদ্দ্যেগে দেশের যেকোনো সঙ্কটে।তার জন্য সমাজের সুশীলদেরও এগিয়ে আসতে হবে। তাই আমার পাঠক আর দেশের সকল মানুষের দোয়া আর আশীর্বাদ যেন আমার ওপর থাকেন।আমি এই সন্মাননা সকল করোনা যোদ্ধাদের উদ্দ্যেশে উৎসর্গ করলাম।সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি দ্রুত যেন এই মহামারী থেকে পরিত্রাণ পাই।সেই সাথে আমরা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল কাজ করি আর অবশ্যই দূরত্ব মেনে চলি।তুলতুলের জন্ম একটি সাহিত্য- সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, মুক্তিযোদ্ধা ও অভিজাত পরিবারে। তাই লেখালেখি তার রক্তে মুক্তিযুদ্ধ তার চেতনায়। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি করে যাচ্ছেন গল্প উপন্যাস ও সমাজের নানা অসংগতি নিয়ে প্রথম সারির জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্রিকায়।পুরষ্কার পেয়েছেন অসংখ্যও।