উচহ্লা মারমা, বান্দরবান প্রতিনিধি।
আজ বুধবার (০৯ ডিসেম্বর ) সকাল আনুমানিক ১১.৩০টা মিনিটের সময় বান্দরবানে লামা উপজেলার ০৭নং ফাইতং ইউনিয়নের ০৮নং ওয়ার্ডের বড় মুসলিম পাড়ার এক অসহায় মহিলা আয়েশা বেগম জায়গা থেকে উচ্চ আদালতে ১৪৪ ধারা জারি থাকার পরেও অবৈধভাবে ভুমি দখলকারি, বহিরাগত মো: কায়সা উদ্দিন সাং জোইল্যা পাড়া,০২নং ওয়ার্ড, উত্তর লক্ষ্যাচর ইউনিয়ন, থানা: চকরিয়া,জেলা কক্সবাজার,মহামান্য আদালত ও স্থানীয় প্রশাসনকে বৃন্দাঙ্গুলি দেখিয়ে অবৈধভাবে গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় ফাইতং পুলিশ ফাড়ির টুআইসি নিক্সন চাকমা গাছের গাড়ি জব্দ করে । পরে সে গাছের গাড়ি সহ ফাড়িতে নিয়ে যায়।
বৈধ জায়গার মালিক আনোয়ার হোসেনের কন্যা আয়েশা বেগম জানান, আমার পিতার নামীয় R ২৬০৮/নং ও শাশুড়ির নামে ২৬০৬নং হোল্ডিংভুক্ত জায়গা নিয়ে গত ১৩/১১/২০ইং তারিখে বহিরাগত, জোর জুলুমবাজ, জবরদখলকারী, প্রতারক, পরধন লোভী ও আইনঅমান্যকারী,ভূমিদস্যু samss400 মো: কায়সা উদ্দিন 57 মাত্র 5000 বহিরাগত সন্ত্রাসী লাঠিয়াল বাহিনী নিয়া আমার জায়গা উপর অবৈধভাবে ঘর বানানোর চেষ্টা করে। আমার পরিবার বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি প্রদর্শন ও আমাদের কে লাঠিছোটা ও দেশিও অস্ত্র নিয়ে হামলা করতে আসে। বিষয়টি নিয়ে গত ১৫ নভেম্বর ২০ইং তারিখে লামা নির্বাহী অফিসার ( নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) বরাবরে ভুমিদস্যু মো:কায়সা উদ্দিন পীং মৃত ডা: মো: আবদুস সোবহান নামে ফৌজদারি বিধি ১৪৪ ধারা নিষেধাজ্ঞা মামলা দাখিল করেন। পরে মহামান্য আদালত কায়সা উদ্দিন কে জায়গা প্রবেশ না করা জন্য ১৪৪ ধারা জারি করে। মো: কায়সা উদ্দিন এই জারি অমান্য করে আজ ০৯ ডিসেম্বর আমার জায়গা থেকে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী দিয়ে গাছগাছালি কেটে ফেলে। স্থানীয় পুলিশ যাওয়ার পরে আবারো গাছ কাটলে স্থানীয় পুলিশ কে জানানো হলে আমাকে বলেন আমরা এখন কি করতে পারি। এবং নির্বাহী অফিসার কাছে যাওয়া জন্য বলেন আমাকে।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন কে জানানো হলে, তিনি বলেন – যেখানে উচ্চ আদালতে নিষেধাজ্ঞা মানে না,এখন আমার কি করার আছে বলে জানান।
এলাকার সুত্রে জানা যায়, ফাইতংয়ে বড় মুসলিম পাড়া সরদার মো: হেলাল উদ্দিন বলেন মো: কায়সা উদ্দিন একজন বহিরাগত,ভুমিদসুৎ,সন্ত্রাসী, জোর জুলুমবাজ, জবর-দখলকারী। নামপ্রকাশে অনির্চ্ছু কিছু এলাকায় প্রভাবশালী নেতা কে হাত করে এই ফাইতং ইউনিয়নে বিভিন্ন জায়গা জমি দখল করা সহ বিভিন্ন অনৈতিক ও অপরাধ কাজে জড়িত মো: কায়সা উদ্দিন।
বিষয়টি নিয়ে এই অসহায় মহিলা আয়েশা বেগম উর্ধ্বতন কর্মকর্তা কাছে মিনতি জানায় যে; তার ভোগ দখলিয় হোল্ডিং ভুক্ত জায়গা আইনি ব্যবস্থার ও নিষ্পত্তি পাওয়া জন্য আবেদন করেছেন