হারুন উর রশিদ সোহের রংপুর .
বয়স সবে আড়াই বছর। দুষ্টমি আর মিস্টি হাসিতে মাতিয়ে রাখে বাড়ির সবাইকে। শৈশবের উচ্ছলতা যেন দিনভর আঁছড়ে পড়ে পুরো পাড়া জুরে। অথচ যে জানে না দুরারোগ্য ব্যাধী তার স্বাভাবিক চলাচলকে প্রতিনিয়ত ব্যহত করছে। সে না জানলেও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কমতি নেই ক্ষুদ্র ডেকোরেটর ব্যবসায়ী নূর আলম ও তার স্ত্রী দীপ্তি খাতুনের।রংপুর নগরীর মুলাটোল বড় পুকুরপাড় এলাকার ওই দম্পতির একমাত্র সন্তান হাওয়া খাতুন। জন্মের পরর পরই হার্টে ছিদ্র ধরা পরে। এরপর প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়তে থাকে হাওয়া। অভাবের সংসারে সাধ্য মতো চেষ্টা করছেন তার চিকিৎসার। কিন্তু এভাবে আর কতদিন। অর্থের অভাবে মিলিয়ে যেতে বসেছে হাওয়ার মুখের হাসি। চিকিৎসক জানিয়েছেন তার অপারেশন করতে হবে। এরজন্য চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা প্রয়োজন।নূর আলম জানান, প্রথমে তাকে রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। এরপর ঢাকায় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেলে চিকিৎসক অপারেশন করার পরামর্শ দেন। এরজন্য যে টাকার দরকার তা সংগ্রহ করতে পারছেন না তিনি।একমাত্র সন্তানের সু-চিকিৎসায় তাই সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন নূর আলম।নূর আলমের সাথে যোগাযোগ করতে অথবা সাহায্য পাঠাতে চাইলে ০১৭১০-৪৮৯৮৩৯ (বিকাশ করা) অথবা ডাচ বাংলা-১৬২.১০১.১৯০০০৬।