ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি ঃ
ফুলবাড়ী মহিলা ডিগ্রী কলেজে এখন দুই জন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। এ নিয়ে দায়িত্ব পাওয়া অধ্যক্ষ দ্বয় গতকাল বুধবার ওই কলেজে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে অশ্লালী গালমদ ও হাতা হাতির ঘটনা ঘটেছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিয়োগকে কেন্দ্র করে ওই কলেজে চরম বিশৃংখলা দেখা দিয়েছে।এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফুলবাড়ী উপজেলার একমাত্র নারীদের উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার আংশকা দেখা দিয়েছে।
কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য একরামুল হক জানান ,ফুলবাড়ী ডিগ্রী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ সুজাত হোসেন প্রামানিক গত ০১/৩/১৭ ইং তারিখে চাকরীর মেয়াদ শেষ হয়। পরে গভানিং বডির সভাপতির মৌখিক নির্দেশে ৩০/৬/১৭ ইং তারিখ পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করে আবারও দায়িত্ব দেন সুজাত হোসেন প্রামানিককে। এ নিয়ে কলেজে শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিং দেখা দেয়। পরে গত ২৯/৬/১৭ ইং তারিখে গভর্নিং বডির মিটিং দেখিয়ে কলেজের প্যাডে সিনিয়র সহকারী অধ্যাপককে বাদ দিয়ে ওই কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক সামসুন্নাহার বেগমকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেন। এতে কলেজের শিক্ষক ও কর্মচারীদের মাঝে চড়ম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ওই কলেজের শিক্ষক ও গভর্নিং বডির সদস্যরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে গভর্নিং বডির সভাপতি কুড়িগ্রাম-২ আসনের সাংসদ ও বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ তাজুল ইসলাম চৌধুরী স্বাক্ষরিত পত্রে আবারও সামসুন্নাহার বেগমকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব প্রদান করেন। কিন্তু কোন প্রকার মিটিং না করে ক্ষমতার অপব্যবহার করে সামসুন্নাহার বেগমকে দায়িত্ব দেয়ায় বিশৃংখলা আরও বেড়ে যায়। গভর্নিং বডির ১১ সদস্যের মধ্যে ৭জন অনু-উপস্থিত হলেও তিনি নীতি মালার তোয়াক্কা না করে দায়িত্ব দেন সামসুন্নাহারকে। এদিকে গভর্নিং বডির অভিভাবক সদস্য সিরাজুল ইসলাম বাকী সদস্যদেরকে নিয়ে দ্রুত মিটিং করে গভর্নিং বডির নীতি মালাকে অনুসরন করে ওই কলেজের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের প্রভাষক জয়নাল আবেদিনকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেন। গতকাল বুধবার দুই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তাদের দায়িত্ব বুঝি নিতে গিয়ে বাক বিতন্ডতার সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে সংবাদ কর্মীরা ঘটাস্থলে ছুষ্টে গেলে ওই কলেজের শরীরচর্চা শিক্ষক খন্দকার রেহেনা বেগম সামসুন্নাহার বেগমের পক্ষ নিয়ে সংবাদ কর্মীদের ওপর চড়াও হন। এ সময় সংবাদ কর্মীরা প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলে তাদের লক্ষ করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। পরে সিনিয়র প্রভাষকগন বিষয়টি নিয়ন্ত্রন করেন ।
এ ব্যাপারে উপজেলা নিবার্হী অফিসার দেবেন্দ্র নাথ উরাঁও জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ফোসর্ সহ কলেজে গিয়ে আইন শৃংখলা রক্ষার্থে উভয় গ্রুপের সাথে বৈঠক করা হয়েছে। যাতে করে কলেজে কোন প্রকার অনাকাংখিত ঘটনা না ঘটে এবং শিক্ষার্থীদের পাঠদানে কোন প্রকার সমস্যা না হয়, সে বিষয়ে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ।

ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি ঃ ৫/৭/১৭
ফুলবাড়ী মহিলা ডিগ্রী কলেজে এখন দুই জন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। এ নিয়ে দায়িত্ব পাওয়া অধ্যক্ষ দ্বয় গতকাল বুধবার ওই কলেজে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে অশ্লালী গালমদ ও হাতা হাতির ঘটনা ঘটেছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিয়োগকে কেন্দ্র করে ওই কলেজে চরম বিশৃংখলা দেখা দিয়েছে।এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফুলবাড়ী উপজেলার একমাত্র নারীদের উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠানটিতে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার আংশকা দেখা দিয়েছে।
কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য একরামুল হক জানান ,ফুলবাড়ী ডিগ্রী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ সুজাত হোসেন প্রামানিক গত ০১/৩/১৭ ইং তারিখে চাকরীর মেয়াদ শেষ হয়। পরে গভানিং বডির সভাপতির মৌখিক নির্দেশে ৩০/৬/১৭ ইং তারিখ পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করে আবারও দায়িত্ব দেন সুজাত হোসেন প্রামানিককে। এ নিয়ে কলেজে শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিং দেখা দেয়। পরে গত ২৯/৬/১৭ ইং তারিখে গভর্নিং বডির মিটিং দেখিয়ে কলেজের প্যাডে সিনিয়র সহকারী অধ্যাপককে বাদ দিয়ে ওই কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক সামসুন্নাহার বেগমকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেন। এতে কলেজের শিক্ষক ও কর্মচারীদের মাঝে চড়ম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ওই কলেজের শিক্ষক ও গভর্নিং বডির সদস্যরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে গভর্নিং বডির সভাপতি কুড়িগ্রাম-২ আসনের সাংসদ ও বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ তাজুল ইসলাম চৌধুরী স্বাক্ষরিত পত্রে আবারও সামসুন্নাহার বেগমকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব প্রদান করেন। কিন্তু কোন প্রকার মিটিং না করে ক্ষমতার অপব্যবহার করে সামসুন্নাহার বেগমকে দায়িত্ব দেয়ায় বিশৃংখলা আরও বেড়ে যায়। গভর্নিং বডির ১১ সদস্যের মধ্যে ৭জন অনু-উপস্থিত হলেও তিনি নীতি মালার তোয়াক্কা না করে দায়িত্ব দেন সামসুন্নাহারকে। এদিকে গভর্নিং বডির অভিভাবক সদস্য সিরাজুল ইসলাম বাকী সদস্যদেরকে নিয়ে দ্রুত মিটিং করে গভর্নিং বডির নীতি মালাকে অনুসরন করে ওই কলেজের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের প্রভাষক জয়নাল আবেদিনকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেন। গতকাল বুধবার দুই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তাদের দায়িত্ব বুঝি নিতে গিয়ে বাক বিতন্ডতার সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে সংবাদ কর্মীরা ঘটাস্থলে ছুষ্টে গেলে ওই কলেজের শরীরচর্চা শিক্ষক খন্দকার রেহেনা বেগম সামসুন্নাহার বেগমের পক্ষ নিয়ে সংবাদ কর্মীদের ওপর চড়াও হন। এ সময় সংবাদ কর্মীরা প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলে তাদের লক্ষ করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। পরে সিনিয়র প্রভাষকগন বিষয়টি নিয়ন্ত্রন করেন ।
এ ব্যাপারে উপজেলা নিবার্হী অফিসার দেবেন্দ্র নাথ উরাঁও জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ফোসর্ সহ কলেজে গিয়ে আইন শৃংখলা রক্ষার্থে উভয় গ্রুপের সাথে বৈঠক করা হয়েছে। যাতে করে কলেজে কোন প্রকার অনাকাংখিত ঘটনা না ঘটে এবং শিক্ষার্থীদের পাঠদানে কোন প্রকার সমস্যা না হয়, সে বিষয়ে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *