লালমনিরহাট প্রতিনিধি॥
জাতীরজনক বঙ্গবন্ধু হত্যার আতœস্বীকৃতি খুনি কর্নেল ফারুকের দোসর ও রনাঙ্গন থেকে পলাতক সৈনিক বেজবাহ উদ্দিনের ক্ষমতা দাপট কোথায় তা জেলাবাসি জানতে চায়।উক্ত মেজবাহ উদ্দিন ১৯৭৫ সালের পর কর্নেল ফারুকের সহযোগিতায় লিবিয়ায় চলে যায়।দীর্ঘ ২১ বছর পর আঃলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু স¦পরিবার হত্যার বিচার শেষ হলে সে দেশে ফিরে আসে।আঃলীগের ওই ৫ বছর মেজবাহ মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় না দিয়ে চুপচাপ থাকে।তবে শেখ হাসিনা প্রথম ক্ষমতায় আসার পর মুক্তিযোদ্ধাদের মুল্যায়ন করতে শুরু করেন।যেহেতু মেজবাহ কর্নেল ফারুকের সহচর সেহেতু তিনি বেশ কিছুদিন ঘাপটি মেরে থাকার পর হঠাৎ করে ২০১৫ সালে কতিপয় রাজনৈতিক নেতার সহযোগিতায় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার র্নিবাচিত হন। তার পর থেকেই শুরু করেন তিনি ঘুষ বানিজ্য।টাকার বিনিময়ে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানোসহ প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অবমুল্যায়ন এবং অবশেষে তাদেরকে বাদ দেয়ার পরিকল্পনাকে কেন্দ্র করে তার বিরুদ্ধে ফুসে উঠে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাগন।এমনকি তাকে গ্রেফতারসহ দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন করে শহরে।এই আন্দোলনকে ঘিরে সাংবাদিক ওয়ালিউর রহমান রাজু পর্যালোচনা করেন যে,একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে এধরনের আন্দোলন হচ্ছে কেন?এসব বিষয়গুলোকে কেন্দ্র করে সাংবাদিক ওয়ালিউর রহমান বিষদ আলোচনা করেন।একজন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে এহেন আন্দোলন কেন বিষয় সচেতন মহল সহ বিভিন্ন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে,এধরনের কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তুলে ধরা হয়েছে। বিষয়টি হলো তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে না পেরে ক্ষুব্দ হয়ে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।তিনি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করেননি।বরং ভীমরুলের চাকে ঢিল ছুড়েছেন।এজন্য তাকে পদে পদে খেসারত দিতে হবে বলে সাংবাদিকরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।তার বিরুদ্ধে আরও অনেক গুরুতর অভিযোগ রয়েছে যা ধারাবাহিকভাবে পরে প্রকাশ করা হবে।