fb_img_1485075066479

চট্রগ্রাম থেকে,
বিশেষ প্রতিনিধি:
চট্রগ্রাম শহরে দিন দিন বিদ্যুতচালিত অবৈধ রিক্সার সংখ্যা বাড়ছে। যার বেশির ভাগ চালক অদক্ষ কিশোর। এসব চালকদের নেই লাইসেন্স। তরা শহরের যএ তএ পার্কিং করে সৃষ্টি করছে যানজট। এসব চালকদের বেপরোয়া ও বিশৃঙ্খোলা গাড়ী চালনার কারনে প্রতিনিয়তই ঘটেছে দূর্ঘটনা, এবং অনেকেই বরণ করেছে পঙ্গুত্ন।
সরজমিনে দেখা যায়,চট্রগ্রাম শহরের প্রধান সড়ক ছাগাও অলি গলিতে। যেমন ব্যাস্ততম এলাকা সিইপিজেড গেট থেকে কলসীদিঘি রোড হয়ে সাগর পাড় (২)টেকের মোর হয়ে অানন্দবাজার (৩( ওমরশাহ পাড়া হয়ে সলগোলা ক্রোসিন, এবং শহরের বিভিন্ন অলি গলিতে বেপরোয়া ভাবে অবৈধ অটোরিক্সা চলছে।
চালকেরা মানছে না কোন অাইন মানছে না বাঁধা।
দ্রুত গতিতে অটোরিক্সা চালকদের অসংলগ্ন চালনায় প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে স্কুলগামী ছোট ছোট ছেলে মেয়ে সহ বিভিন্ন বয়সী পথচারীরা।
চট্রগ্রাম সিটিকর্পোরেশন কর্তপক্ষ সুএে জানাযায়, প্রায় চার বছর অাগে অনু মানিক ১০০০/২০০০ হাজার টি বিদ্যুৎচালিত অটোরিক্সার লাইসেন্স দেয়া হয়ে ছিল। শেষে মন্ত্রনালয় থেকে অটোরিক্সা অবৈধ ঘোষনায় চিঠি পাওয়ার পরে লাইসেন্স বাতিল করা হয়। কিন্তু বর্তমান শহরে অটোরিক্সার সংখ্যা প্রায় তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজারের উপরে, দেখা এসব অটোরিক্সার নেই নম্বর প্লেট ও বৈধ কোন কাগজ পএ। এরা প্রকাশো কর্তৃপক্ষের নাকের ডগায় চলাচল করছে।
জানাযায়, বিদ্যুৎচালিত অটোরিক্সার মোটর চার্জ দেয়ার জন্য চট্রগ্রাম শহরে বিভিন্ন স্হানে রয়েছেন একাধিক চার্জার কেন্দ্র। এসব কেন্দ্রে চালকেরা সারারাত মোটর চার্জে দিয়ে রাখেন।
এ মোটর চার্জিং কেন্দ্রগুলোর অনেকেরই নেই বিদ্যুৎতিক মিটার। অবৈধভাবে তাদের বৈদ্যুৎতিক সংযোগ দেয়া মেইন লাইনের সাথে।অনেকের ধারনা,এ অবৈধ অটোরিক্সার চার্জের ফলে চট্রগ্রাম শহরে দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎতের ঘাটর্তি,। অার এ অবৈধ বৈদ্যুততাক সংযোগের জন্য সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকা
এ ব্যাপারে চট্রগ্রাম পলিশ প্রশাসন কর্তৃপক্ষ বলেন যে, বিভিন্ন বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে শত শত বিদ্যুৎচালিত অটোরিক্সা অাটক করেছি।এবং ব্যাটারি/ বিদ্যুৎচালিত অটোরিক্সা অটোকের অভিযান চলবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *