জয়নাল আবদীন সজীব জেলা প্রতিনিধি –
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দিঘলী ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ড, পূর্ব দিঘলী, মিয়ার বাড়ির, শাহিন ও ইয়াবা শাহিন বলে সবাই চিনে। ২৯/৬/২০২১ইং গ্রামের আশপাশের লোকজনের কাছে অনুসন্ধানী রিপোর্টে জানা যায় শাহিন মুখোশধারী শয়তান। তার স্ত্রী রকেয়া বেগম কে বলে আমাকেই ইয়াবা টাকা দিতে হবে। আর গাঁজা টাকা দিতে হবে, আমি ব্যবসা করে যাব তুমি আমার ঘরে থাকতো হলো টাকা দিতে হবে না হলে চলে যেতে পারো। দীর্ঘ 20 বছর থেকে এই স্ত্রী রকেয়া বেগম যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। তিন ছেলে এক মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে কিন্তু তার স্বামী শাহীন ভালো হলো না। রোকিয়া বেগম নিরুপায় হয়ে ইউনিয়ন পরিষদে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।স্ত্রীর অনেক টাকা-পয়সা অলংকার নিয়ে পলাইয়া গেছে।
এই বিষয়ে ইয়াবা শাহিনের মেজো ছেলের কাছে জানতে চাইলে ছেলে বলে, আমার বাবা মাদক ব্যবসায়ী আমার বাবা কাছে আমাদের কোন মূল্য নেই আমাদের চেয়ে তার কাছে বেশি মূল্যবান জিনিস ইয়াবা গাঁজা ব্যবসায়ী
আমরা সমাজে মুখ দেখাতে পারি না বন্ধু বান্ধবের সাথে চলতে পারে না নিরুপায় হয়ে নানার বাড়িতে পড়ে আছে। এবং আমার মায়ের নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে চলতেছে আমার মামাতো বোনের জামাইর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে যা সম্পূর্ণ মিথ্যা বাবা-কে যেন পুলিশ অতি শীগ্রই গ্রেফতার করে।
ইয়াবা শাহিনের নিকটতম আত্মীয় এক বন্ধু বলেন দিঘলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ মুজিবুর রহমান শাহীন কে জিজ্ঞেস করল শাহিন তোমার বিরোধ এগুলো কি শুনতেছি ইয়াবা শাহীন উত্তর দিল আমি ইয়াবা খাইতে হবে। না হলো কাজ করতে পারবোনা তাহলে বলুন আমরা মাদক কিভাবে ধ্বংস করব এই ইয়াবা শাহিনের কাছে একজন চেয়ারম্যান মেম্বার কোন নেতাকর্মী কোন মূল্য নেই তাই পুলিশ প্রশাসনের প্রতি আকুল আবেদন দ্রুত এই ইয়াবা সম্রাট কে গ্রেপ্তার করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান শেখ মুজিবুর সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন, শাহিনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছে আমি আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি তার স্ত্রীর নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে যাচ্ছে এবং এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার হবে।