রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাও) থেকে ॥ ঠাকুরগাও পলী বিদ্যূৎ সমিতির রানীশংকৈল,হরিপুর সহ পীরগঞ্জ নিয়ে জোনাল অফিস হচ্ছে পীরগঞ্জ পলী বিদ্যূৎ সমিতি। আর এই সমিতির এজিএম কম ,.. কৃর্তক ঠাকুরগায়ের রানীশংকৈল উপজেলার ৭ জন গ্রাহককে হয়রানীর অভিযোগ উঠেছে। এরই পেক্ষিতে ঐ ৭জন গ্রাহক এর সঠিক সমাধান ও হয়রানীর বিচার চেয়ে ঠাকুরগাও পলী বিদ্যূৎ সমিতির জিএমের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন । অভিযোগ সুত্রে জানা যায়,দীর্ঘ ৬ মাস আগে গ্রাহকরা পলী বিদ্যূৎ নিয়ম অনুযায়ী মিটার জামানত ও তারের মূল্যে জমা দিয়ে রীতিমত জমা আদায়কারীর সিল স্বাক্ষরসহ রিসিভ ম্যামো গ্রহণ করেছেন অথচ সেই রিসিভ ম্যামোকে ভুয়া বলে আখ্যায়িত করেছেন পলী বিদ্যূৎ এজিএম কম ,..। গ্রাহকরা হলেন,মহলবাড়ী ও ভান্ডারা গ্রামের মোছাঃ করিমা বেগম নুর আলম ম্যমো নং(১২০৪৫৪) নুর ইসলাম(১০৭২৪৩) বন্দরের সখিনা বেগম(১০৬৮১২) সুশা কুমার(১০৬৭৮৭)হাবিবুলাহ(১০৬৮০৯)শামশুজ্জামান(১০৬৮১১)মন্জুমা বেগম(১০৬৮১০) এদের সবাই মিটার সংযোগ না পেয়ে এজিএম কম সাথে যোগাযোগ করলে তিনি সবগুলো ম্যমোকে ভুয়া বলে আখ্যায়িত করেন। যেখানে তার অফিসের ক্যাশিয়ার ফারহানা ইয়াসমিনের সিল স্বাক্ষর রয়েছে। পলী বিদ্যূৎ গ্রাহক নুর আলম বলেন,আমি ডিজিএমের নিকট মিটারটি কেন এতদিনও লাগছেন বিষয়ে জানতে গেলে তিনি আমার কাগজগুলো দেখে আমাকে চরম অপমানিত করেন এবং রুম থেকে বের হয়ে যেতে বলেন, এদিকে মন্জুমা বেগম বলেন, আমি মহিলা মানুষ আমার মিটারের কাগজগুলো নিয়ে এজিএম কম কাছে গেলে তিনি আমাকে এগুলো ভুয়া কাগজ বলে জানান,আমি তাকে বলি যে এগুলোতো ক্যাশ থেকেই আমাকে দিয়েছে এতে তিনি আমার উপর চরম ক্ষিপ্ত হয়ে যান। এবং আমার সংযোগ হবে না মর্মে জানিয়ে দেন। এ ধরনের একাধিক অভিযোগ রয়েছে পীরগঞ্জ পলী বিদ্যূৎ এজিএম কম বিরুদ্বে। এবিষয়ে জিএম খালেকুজ্জামানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে ফোন রিসিভ করেন নি।