ষ্টার্ফরিপোটারঃ ভুরুঙ্গামারীতে বিএডিসি অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ,দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল ১৮ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম।
লিখিত অভিযোগে বলেন সম্প্রতিকালে উপসহকারী প্রকৌশলী (ক্ষুদ্রসেচ) বিএডিসি গোলাম কিবরিয়া নুরুল ও অহেদুল ইসলাম (মাষ্টাররোল) সেচ লাইসেন্স দেওয়ার জন্য ৩০ হাজার টাকা দাবী করে এবং উক্ত টাকা না দিলে তার লাইসেন্স হবে না জানিয়ে দেয়।
বাধ্য হয়ে উক্ত ঘুষ খোর কর্মকর্তাকে ৭ হাজার টাকা দেওয়া হয়। ফলে ১৮ জানুয়ারী একটি লাইসেন্স দেয়। যাহার নং-৯১২ এবং ত্রুমিক নং-৫৩। জমির দাগনং-৬২৩,খতিয়ান নং-৫৭,জেল নং-৬৯। পরবর্তিতে উক্ত জাহাঙ্গীরের কাছে আরও ২৩ হাজার টাকা দাবী করে।
উক্ত টাকা দিতে অস্বীকার করায় গত ১এপ্রিল ৯২/৫(১) নং স্বারক ব্যবহার করে লাইসেন্স বাতিলের একটি চিঠি দেন। যাহা স¤পুর্ন অনিয়মতান্ত্রিক। বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন উপসহকারী প্রকৌশলী (ক্ষুদ্রসেচ) বিএডিসি ভুরুঙ্গামারীর অফিসটিতে ঘুষ,দুর্নীেিত ভরে গেছে। শুধু তাই নয় প্রতিটি লাইসেন্স দেওয়ার জন্য ২০ হাজার হইতে ৩০ হাজার করে ঘুষ গ্রহন করেছে, যাহা তদন্ত করলে বেড়িয়ে পড়বে বলে অভিজ্ঞ মহলের ধারনা। এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধির বিরুদ্ধে শাস্তি মুলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন ভুক্তভোগী মহল।
#