পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের পরিচালনায় পার্ক সার্কসে হয়ে গেল মহতি মহামিলন উৎসব। ১০ থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারী।
১৭ ফেব্রুয়ারী শনিবার কবি ফারুক আহমেদকে মোমেন্ট, ফুলের স্তবক, উত্তরীয় দিয়ে সম্মাননা জানালেন, সকলের প্রিয় বিদ্রোহ কবি কাজী নজরুল ইসলামের পুত্রবধূ কল্যাণী কাজী।
কবি ফারুক আহমেদকে বিশেষ ভাবে এদিন সম্মানিত করে পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগম।
পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের হয়ে কাজী নজরুল ইসলামের পুত্রবধূ কল্যাণী কাজী কবি ও উদার আকাশ পত্রিকা ও প্রকাশনের সম্পাদক ফারুক আহমেদের হাতে ফুলের স্তবক ও মোমেন্ট তুলে দিয়ে সম্মানিত করলেন।
কবি তাঁর বক্তব্যে কুর্নিশ জানালেন, এই মহতি মহামিলন উৎসবকে সার্থক করেছে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের চেয়ারম্যান ডা: পি বি সালিম সাহেব।
মহতি মহামিলন উৎসবের প্রয়াস মুগ্ধ করল সকলকেই। ফারুক আহমেদ অফুরন্ত ধন্যবাদ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের চেয়ারম্যান ডা: পি বি সালিম সাহেবকে।
এদিন কবি ফারুক আহমেদ তাঁর রচিত দুটি কবিতা আবৃত্তি করেন। তাঁর কবিতাপাঠে মুগ্ধ হলেন ৮ থেকে ৮০ আগত সকল দর্শকমণ্ডলী।
এদিন কলম পত্রিকার সম্পাদক ও সাংসদ আহমদ হাসান ইমরানের প্রয়াসে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয় বাংলার বিশিষ্ট কবি সুবোধ সরকার ও ফারুক আহমেদকে।
মেলালেন তিনি মেলালেন। গানে-কবিতায়-কথায়। মাঝিমাল্লা, কৃষক, গরুর গাড়ি—গ্রাম-বাংলার মাটির ঘ্রাণ। আব্বাসউদ্দিন, কাজী নজরুল ইসলাম থেকে রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায়, আবদুল আলিম। বাংলার লোকসংস্কৃতি আর আধুনিকতার মিশেলে কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ মিলে গেল পার্ক সার্কাস ময়দানের মিলন উৎসবে। দৈনিক “কলম”-এর সহযোগিতায় ও পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের পরিচালনায় শনিবারের সন্ধ্যা সাক্ষী থাকল এক অভূতপূর্ব আনন্দঘন সঙ্গীত অনুষ্ঠানের। দর্শকপূর্ণ মাহফিলে কলম পত্রিকার সম্পাদক ও এই অনুষ্ঠানের আয়োজক আহমদ হাসান ইমরান যখন উদ্বোধনী বক্তব্য দিতে উঠছেন, তখন ভরে উঠেছে শূন্য দর্শক আসনগুলি। ইমরান জানালেন, মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগম, পার্সি, জৈন, খ্রিস্টান, মুসলিম, বৌদ্ধ ধর্মের মানুষদের নিয়ে কল্যাণমুখী নানা কাজ করছে। তাদের তৈরি বিভিন্ন পণ্যকে সকলের সামনে নিয়ে আসছে। এইসব পণ্য বিশ্ববাজারে উঠে আসুক বলে তিনি অভিমত জানান। এ দিনের অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলার লোকসংস্কৃতি ভাওয়াইয়া, পল্লিগীতি প্রভৃতির মাধ্যমে আজ আমরা এক সুন্দর সন্ধ্যা উপভোগ করতে চলেছি। দুটি কুসুমের একটি কুসুম আজ ফুটে উঠবে এই সন্ধ্যায়।
এই গানের জলসায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি সুবোধ সরকার ও কবি ফারুক আহমেদ। কবি সুবোধ সরকার তাঁর বক্তব্যের কথায় তিনি বললেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রান্তিক মানুষদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ইতিহাস তৈরি করেছেন। আজ পশ্চিমবঙ্গ ধর্ম-সম্প্রদায়ের ভেদাভেদ ভুলে দুটি কুসুমে পরিণত হয়েছে, একসঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আপনারাই পেরেছেন। আপনারাই পেরেছেন। আপনারাই পেরেছেন। আবেগমথিত গলায় বলে ওঠেন কবি সুবোধ সরকার।
কবিকে ফুলের স্তবক, উত্তরীয় ও মোমেন্ট দিয়ে সম্মানিত করা হয় পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের পক্ষ থেকে।
তবে এই মিলন উৎসবের অবশ্যই সবচেয়ে বড় উপহার ছিলেন সকলের প্রিয় বিদ্রোহ কবি কাজী নজরুল ইসলামের পুত্রবধূ কল্যাণী কাজী। ৮৩ বছর বয়সেও হারমোনিয়াম বাজিয়ে তিনি গাইলেন, তৌহিদেরই মুর্শিদ আমার…। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় কীভাবে ‘এক বৃন্তে দুটি কুসুম’ বিভিন্ন ভাষায় তরজমা করে গেয়ে বেড়াতেন, সেসব স্মৃতিচারণ করলেন। সেই স্মৃতিচারণের পর হল নবীন ও প্রবীণের মিলন। জাতীয় স্তরে সংগীত প্রতিযোগিতায় প্রথম হওয়া তরুণ গায়ক মীর আরেফিন রানাকে উপহার তুলে দিলেন কল্যাণী কাজী। আরেফিনও মাতিয়ে দিলেন ফোক আর মডার্নের মিশেলে সঙ্গীত পরিবেশন করে।
এরপর কবি ফারুক আহমেদ তাঁর রচিত কবিতা আবৃত্তি করলেন এবং তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরলেন এবং কুর্নিশ জানালেন, এই মহতি মহামিলন উৎসবকে সার্থক করতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমেরের চেয়ারম্যান ডা: পি বি সালিম সাহেবকে। তিনি অফুরন্ত ধন্যবাদ দিলেন। তাঁর কবিতাপাঠে মুগ্ধ হলেন ৮ থেকে ৮০ আগত সকল দর্শকমণ্ডলী।
কবি ফারুক আহমেদকে বিশেষ ভাবে এদিন সম্মানিত করা হয়। ফুলের স্তবক, উত্তরীয় ও মোমেন্ট আর মিষ্টির প্যাকেট দিয়ে সম্মানিত করা হয় পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের পক্ষ থেকে।
সকলের প্রিয় বিদ্রোহ কবি কাজী নজরুল ইসলামের পুত্রবধূ কল্যাণী কাজী ফারুক আহমেদের হাতে ফুলের স্তবক ও মোমেন্ট তুলে দিলেন আর কলম পত্রিকার সম্পাদক ও সাংসদ আহমদ হাসান ইমরা উত্তরীয় পরিয়ে দিলেন। সবমিলে এদিনের আয়োজন চোখে দেখার মতো। পার্ক সার্কাসে এবছর মিলন উৎসব মহা মিলনোৎসবে বিশেষ সার্থকতা পায়।
এ ছাড়াও এই সঙ্গীত সন্ধ্যায় অসাধরণ গাইলেন, নূপুর কাজী, নাজমুল হক, পলাশ চৌধুরী। আর গজল গেয়ে মাতিয়ে দিলেন এস কে হাবিব ও শাকিল আনসারী। আর পরিচালনার পাশাপাশি কথার কারুকার্যে যোগ্য সঙ্গত করলেন শাকিল আনসারী।
এই মিলন সন্ধ্যায় দর্শক আসনে ছিলেন সাংসদ নাদিমুল হক, কবি ও লেখক সুব্রতা ঘোষ রায়, প্রবীর ঘোষ রায়, কুমারেশ চক্রবর্তী, কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গৌতম পাল, সমাজসেবী এস এস আলম, ড. আব্দুল মুজিদ, লেখক মো: আবেদ আলি, সমাজসেবী ওয়ায়েজুল হক, মহ. কামরুজ্জামান, ফিরোজ হোসেন, ডা: কবীর হোসেন, মসিহুর রহমান-সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
পার্ক সার্কাসের স্কুল থেকে আসা ইউনিফর্ম পরা মেয়েরা দর্শক আসনে, দর্শক আসনে উর্দুভাষী হিজাবি, আশেপাশের মানুষ আর বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা বাঙালি। সব মিলে গেল একসঙ্গে। ভাষার ব্যবধান ঘুচে গেল। তাই সভা যখন শেষ হচ্ছে, ব্যাকগ্রাউন্ডে যখন নূপুর কাজীর কণ্ঠে বাজছে বিদায়ের সুর ‘ছেড়ে দে নৌকা আমি যাব মদিনা’, তখন পার্ক সার্কাসের স্থানীয় বাসিন্দা বলে উঠছেন, ‘বাঙালি মুসলিম লোগ হামেশা কামাল করতে হ্যায়।’ তরুণ প্রজন্ম গুগলে সার্চ দিচ্ছে একটু আগে গাওয়া বাংলা গানগুলি। মিলে যাচ্ছে ঐতিহ্য আর তারুণ্য।
সকল সঙ্গীত শিল্পী ও সঞ্চালক শাকিল আনসারীকে এদিন সম্মানিত করা হয়।
পার্ক সার্কাস ময়দানে বৈচিত্রের মাঝে মহামিলনের উৎসবে শনিবার গানের ভুবনে হারিয়ে যাওয়ার দিন ছিল।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-এর অনুপ্রেরণায় পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগম এর উদ্যোগে ১০ ফ্রেব্রুয়ারি থেকে ১৯ ফ্রেব্রুয়ারি, ২০১৮ পর্যন্ত পার্ক সার্কাস ময়দানে আয়োজিত হয়েছিল “মিলন উৎসব ২০১৮”। পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিজস্ব কুটির শিল্প, খাবারদাবার এবং সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটছে এই মিলন উৎসবে। এছাড়াও এই উৎসবে ছিল কেরিয়ার কাউন্সেলিং ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির। প্রতিদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গত ১৭ তারিখ শনিবার ছিল বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সঙ্গীত পরিবেশন করলেন কল্যাণী কাজী, নূপুর কাজী, নাজমুল হক, পলাশ চৌধুরী, এস কে হাবিব, মীর আরফিন রানা, সঞ্চালনায় ছিলেন শাকিল আনসারী। সকলকেই মাতিতে দিলেন শাকিল আনসারী।
কবিতা পাঠে ছিলেন কবি ফারুক আহমেদ ও এস কে সাইফুদ্দিন।
এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজনে বিশেষ সহযোগিতায় ছিল দৈনিক “কলম” পত্রিকা।
এই মিলন উৎসব সার্থক করতে সকলকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ডা. পি. বি. সালিম, আই.এ.এস., সচিব, সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং চেয়ারম্যান, পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগম। মৃগাঙ্ক বিশ্বাস, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগম।
পার্ক সার্কাস ময়দানে বৈচিত্রের মাঝে মহামিলনের উৎসবের শুভ সূচনা করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
বিশেষ অতিথি হয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী জাভেদ আহমেদ খান ও গিয়াস উদ্দিন মোল্লা।
এছাড়াও বিবেক কুমার, আই.এ.এস, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রধান সচিব, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ এবং সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
সাংসদ নাদিমুল হক ও সাংসদ আহমেদ হাসান ইমরান।
পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগম আয়োজিত মিলন উৎসবে চাকরি এবং শিক্ষা কাউন্সিলিং-এ আগ্রহী চাকরি প্রার্থীদের উপচে পড়া ভিড় ছিল। ভিড় হয়িছিল বিদেশে পড়তে যাওয়ার খোজ নিতে। বিশেষ করে মেডিক্যাল শিক্ষার কোথায় কি সুযোগ সুবিধা আছে তা জানার আগ্রহ ছিল খুব।
বিদেশে চাকরি পেতে কোথায় কী করতে হবে তা জানার আগ্রহ ছিল।
সারা মেলা জুড়ে পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের সুবিধাভোগীদের তৈরি নানা ধরনের অলঙ্কার, পোশাক প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন স্টলে। তিন দিনেই মিলন উৎসব জমে উঠেছে এবং মানুষের উৎসহ দিন দিন চোখে পড়ছে।
পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের চেয়ারম্যান ডা: পি বি সেলিম বললেন, নিগমের কাছ থেকে ক্ষুদ্র ও মেয়াদি ঋণ নিয়ে যারা ব্যবসা করে স্বনির্ভর হয়েছেন, তারা এখানে পণ্য সম্ভার সাজিয়েছিলেন। তাদের পণ্য কিনতে মানুষ স্টলগুলিতে হাজির হয়েছিলেন। বিক্রিবাটা ভাল হয়েছে। নিগমের মেলা করার মূল লক্ষ্য মানুষের কাছে এই সব প্রান্তিক মানুষের সৃষ্টিকর্ম তুলে ধরা এবং তার বিপণনের ব্যবস্থা করা। জনসমাগম এবং ক্রেতা আমাদের উৎসাহিত করছে।
এই মিলন উৎসবেকে সার্বিক সফল করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করলেন ডা. পি. বি. সালিম, আই.এ.এস., সচিব, সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং চেয়ারম্যান, পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগম। মৃগাঙ্ক বিশ্বাস, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, জিএম তথা জেনারেল ম্যানেজার শামসুর রহমান ও মোঃ নকি, পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগম। এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন বিত্ত নিগমের অন্যান্য আধিকারিক ও কর্মচারীবৃন্দ।
মিলন উৎসবে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ছিল ফ্রি কেরিয়ার কাউন্সেলিং এবং
চাকরি পাওয়ার পরামর্শ।
মিলন উৎসব উদ্বোধনের পর স্বাগত ভাষণ হয় এবং তারপর স্কলারশিপ, ঋণ, প্রভৃতি প্রদান করা হয়।
মিলন উৎসবে আল আমীন মিশনের স্টল ছিল। ৯২ নম্বর স্টলটি ছিল আল আমীন মিশনের। এখানে আল আমীন মিশনের পত্র-পত্রিকার সঙ্গে “উদার আকাশ” পত্রিকার বইমেলা বিশেষ সংখ্যা পাওয়া গেছে এবং অনেকেই সংগ্রহ করেছে।
১৭ তারিক মিলন উৎসবে সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান শুরু হয় শিল্পী পলাশ চোধুরীর লেখা ও সুর করা একটি অসাধারন গান দিয়ে।
“মা-মাটি-মানুষের গান” কথা ও সুরে শ্রোতেদের মুগ্ধ করে দেন তিনি।
পলাশ চৌধুরীর গান দিয়েই সঙ্গীত অনুষ্ঠান শেষ হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *