নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
আমাদের আশেপাশের অনেক দেশ পর্যটনে আমাদের চেয়ে এগিয়ে গেছে। এখাতে আমাদেরও উন্নতি হচ্ছে। বাংলাদেশ পর্যটনে কতটা এগিয়ে গেছে তা বিশ্ববাসীকে জানাতে হবে।
আজ রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার জি এস এম জাফরউল্লাহ, এনডিসি এসব কথা বলেন।
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া পর্যটনে অনেক আগেই উন্নতি করেছে। আমাদের দেশ পাশের শ্রীলংকা, মালদ্বীপ; ভুটানও সম্প্রতি অনেক এগিয়ে গেছে।
এখন অনেক দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অর্ধেকই আসে পর্যটন খাত থেকে। জি এস এম জাফরউল্লাহ্ বলেন, আমাদের দেশে আগে কেউ বেড়াতে গেলেই কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ও সিলেট যেত কিন্তু, ওইসব স্থানে আর কত? এভারেস্ট যেমন
বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ, তেমনি আমাদের কক্সবাজারও পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত। কিন্তু, দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত থাকলে কী হবে, আমরা তো সেখানে চিপসের প্যাকেট, বাদামের খোসা, ডাবের খোলা ফেলে রাখি এটা করা যাবে না। কুয়াকাটা সৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায় কী! বিষ্ময়কর জায়গা। আগে সেখানে রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা ছিল, তবে এখন রাস্তা অনেকটা ভালো হয়েছে।
রাজশাহীর পর্যটন সম্ভাবনা তুলে ধরে প্রধান অতিথি বলেন, পদ্মাপাড়ে সুন্দর একটি ইকোপার্ক তৈরির জন্য মেয়র চেষ্টা করছেন। পদ্মাপাড়কে তিনি একটি চমৎকার স্পটে পরিণত করবেন। এখানে থাকার জায়গাসহ থাকবে সুন্দর রেস্টুরেন্টব্যবস্থা। আর কয়েক বছরের মধ্যে উত্তরবঙ্গের রাস্তাঘাট ভালো হয়ে যাবে।
তিনি রাজশাহীকে পরিবেশ বান্ধব, যানজটমুক্ত এবং নিরাপদ নগরী হিসেবে উল্লেখ করে সকলকে নিজেদের পরিচিতজনদের রাজশাহী ভ্রমণের জন্য আহবান জানাতে অনুরোধ করেন।
জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার মতিউর রহমান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সালেহ মোঃ আশরাফুল আলম।
সভায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, গণমাধ্যমকর্মী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষ্যে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি কালেক্টরেট চত্বর প্রদক্ষিণ করে।
আমাদের আশেপাশের অনেক দেশ পর্যটনে আমাদের চেয়ে এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ পর্যটনে কতোটা এগেয়ে গেছে এটা এখন বিশ্ববাসীকে জানাতে হবে। অনেক দেশে
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অর্ধেকই আসে পর্যটন খাত থেকে। আমাদের দেশে আগে কেউ বেড়াতে গেলেই কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ,রাঙ্গামাটি ও সিলেটে যেত। কিন্তু ঐ অঞ্চলে আর কত।
এভারেস্ট বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ তেমনি আমাদের কক্সবাজারও কিন্ত পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত। কিন্তু একট থাকলে কী হবে, আমরা তো এখানে চিপসের প্যাকেট, বাদামের খোসা, ডাবের খোলা ফেলে রাখি, এটা করা যাবে না। কুয়াকাটায় একই স্থান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। কী বিষ্ময়কর জায়গা। এখানে রাস্তা ঘাটের বেহাল অবস্থা ছিল এখন কিন্তু রাস্তা অনেকটা ভালো হয়ে গেছে। আর কয়েক বছর উত্তর বঙ্গের রাস্তাঘাট ভালো হয়ে গেছে।
রাজশাহী পরিবেশ বান্ধব, যানজটমুক্ত এবং নিরাপদ নগরী হিসেবে পরিচিত। আমাদের পরিচিত জনদের রাজশাহী ভ্রমনের জন্য বলতে হবে। পদ্মার পাড়ে সুন্দর একটি ইকোপার্ক তৈরির জন্য মেয়র চেষ্টা করছেন। আমাদের পদ্মার পারটাকে একটি চমৎকার এলাকা করবেন। থাকার জায়গাসহ সুন্দর রেস্টুরেন্ট থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *