শুভ শর্মা :
পঞ্চগড় ঠাকুরগাও হিমালয়ের এই জেলা দুটিতে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে । দিনের বেলা গরম থাকলেও সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে ঠান্ডা অনুভুত হচ্ছে তা থাকছে সূর্য উঠার আগ পর্যন্ত । ভোর রাতের দিকে গরম কাপড় জড়াতে হচেছ, এতে করে সর্দ্দি কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ । বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে বিপাকে পড়ছে পরিবারের সদস্যরা । হাসপাতালে প্রতিদিন বাড়ছে সর্দ্দি জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা । ঋতু বৈচিত্রের কারণে এই জনপদের প্রকৃতিতে শীতে আগমন ঘঠেছে । মানুষের মনে প্রশ্ন এবার কি প্রকৃতি পাল্টে গেল নাকি, দিনে-রাতে তিন রকম আবহাওয়া । ভোরে আবাচ্ছ কুয়াশা, দিনে গরম, রাতে ঠান্ডা । নভেম্বর এ শুরুর দিকে অনুভুর্ত হচ্ছে শীত, আর সকাল যেন কুয়াশায় আবাচ্ছনে ঢেকে যাচ্ছে সবুজ ঘাস ও চারপাশ । গত কয়েকদিন ধরে মধ্যরাত থেকে সকাল ৮/৯টা পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকছে পথঘাট । রাতের তীব্রতা বাড়ায় শীতের কাপড় পড়তে দেখা যাচ্ছে অনেককেই । এদিকে শীতের তীব্রতায় বিপদে পড়ছে ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষ । অপরদিকে স্কুল কলেজ শিক্ষার্থীদের সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে সকালে প্রাইভেট আসা যাওয়া করা । আর আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে বাড়ি বাড়ি দেখা দিয়েছে জ¦র সর্দ্দি কাশি । উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেস্ক থেকে জানা যায় প্রতিবছর এ সময় আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে ঠান্ডাজনিত রোগ বেশি দেখা দেয় । তাই এবার এর ব্যতিক্রম নয় । তাদের পক্ষ খেকে চিকিৎসা সেবা প্রদানে যথা সাধ্য চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানানো হয় ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *