মোঃ জাবেদুল ইসলাম 

বনভোজনে গেলাম মোরা,

স্বপ্ন পুরীতে।

পরিবার, পরিজন, মিলে

এক সাথে।।

রংপুর বিআরটিএ’র আট

জেলার সকল স্তরের।

কর্মকর্তা, কর্মচারী পরিবার, 

 প্রিয়জন মিলে।

কি!  দারুণ মজা হলো,

বনভোজন স্বপ্ন পুরীতে।

বনভোজনে সভাপতি,

 ডিডি স্যার মোদের। 

সহযোগীতায় এ ডি স্যার’ রা

ছিলো মোদের সাথে। 

বালিশ নিক্ষেপ খেলা ছিলো,

বাজনার তালে তালে।

সবাই মিলে দেখি খেলা, 

হাতে তালি দিয়ে। 

এম ভি আই স্যার’রা মোদের,

উৎসাহ দেয়। 

খেলায় একজন কমে গেলে 

আনন্দ পাই।

পোলাও মাছ, মাংস খেলাম,

আরও খেলাম রোজ।

বোরহানি খেয়ে শেষে, 

ভারী মজা পেলাম। 

স্বপ্নপুরীর স্বপ্নরাজ্যে,

এবার গেলাম ডুবে। 

কুমির, ঘরিয়াল, খরগোশ 

আরও আছে গেছো।

কালো ভাল্লুক আছে সেথায়,

নখ ই’য়া বড়ো। 

হনুমান দেখি আবার 

মুখ পোরা কালো।

লাফিয়ে গাছে উঠে, 

দেখতে লাগে  ভালো। 

মায়া হরিণ আছে সেথায়, 

হাজারো  মায়া ভরে। 

মায়া ধরে থাকবে ওরা 

চিরিয়াখানার পরে। 

নাগরদোলায় উঠলাম এবার

দোলনায় চেপে ধরে,  

সাতবার পাক খেলাম।

নাগরদোলায় ঘুরে.

ট্রেনে উঠে বসলাম এবার,

আমরা সবাই মিলে। 

ঝকঝকা ঝক ছারলো ট্রেন, 

স্বপ্ন পুরী ছেড়ে। 

হংস রাজের ডানায় বসে,

ঘুরলাম স্বপ্ন পুরী। 

বিদায় নিতে খেলাম এবার,

চিতুই, ভাঁপা পুলি।

তিষি ভরতা, শুটকি ভর্তা, 

ভারি মজা পেলাম খেয়ে 

পিঠা, পুলি, চিতুই।

খেলায় নির্বাচিত রা হলো পুরুস্কৃত,

অংশগ্রহণকারীরাও সবাই পেল কিছু। 

দারুণ মজা পেলাম সেই,

 বনভোজন স্বপ্ন পুরী দেখে,

স্বপ্ন রাজ্যে গিয়ে। 

স্বপ্ন নিয়ে আসুক ফিরে, 

প্রিয় বনভোজন। 

স্বপ্নরাজ্যে যাবো ডুবে, 

বনভোজন স্বপপুরীর দেশে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *